বীর্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো শুক্রাণু (Sperm) যা একজন পুরুষের সন্তান জন্ম দেওয়ার সক্ষমতার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। বীর্যের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুস্থ সবল শুক্রাণুর অভাব কেন হয়, কাদের ক্ষেত্রে এই
একজন সুস্থ পুরুষের বীর্যে অসংখ্য শুক্রাণু (Sperm) থাকে যা নারীর ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হওয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণ তথা সন্তান জন্ম হয়ে থাকে। কোনো কারণ বশত পুরুষের বীর্যে শুক্রাণু অনুপস্থিত থাকলে তাকে
গাইনেকোমাস্টিয়া (Gynecomastia) রোগে আক্রান্ত একজন পুরুষ স্বভাবতই তার এই সমস্যাটি নিয়ে অন্য কারো সাথে কথা বলতে বিব্রতবোধ করেন। গাইনেকোমাস্টিয়া বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য রোগীদের অজানা আর যার ফলে সমস্যাটি নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের Urology Care Foundation এর তথ্য অনুযায়ী আমেরিকাতে প্রতিবছর প্রায় ৫ লাখের অধিক পুরুষ জন্ম নিয়ন্ত্রণের স্থায়ী পদ্ধতি হিসেবে ভ্যাসেকটমি (Vasectomy) করিয়ে থাকেন। (Urology Care Foundation, 2020) ইতিমধ্যেই আমাদের দেশেও
পুরুষের ক্ষেত্রে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে। এই অনুচ্ছেদে এমনি ৫ টি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তো
আপনার কি মনে হয় যে আপনার ক্ষেত্রে স্বাভাবিকের তুলনায় কম পরিমাণে বীর্য (Semen) বের হচ্ছে? অথবা যৌবনের শুরুতে যতটা শক্তি দিয়ে (Forcefully) বা যে গতিতে বীর্যপাত হতো এখন তেমন হচ্ছে
বীর্যপাতের সময়ের ব্যাপারটি নিয়ে অধিকাংশ পুরুষ অনেক বেশি উদ্বিগ্ন থাকেন কিন্তু বীর্যের রঙ (Semen Color) কেমন হলো সেই বিষয়ে কখনো ভেবে দেখা হয় না। অথচ বীর্যের রঙ পরিবর্তনের সাথে কতগুলো
পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য টেস্টোস্টেরন হরমোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন কমে গেছে কিনা তা কিভাবে বুঝবেন? টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা বিপদজনক হতে পারে?
পুরুষ মানুষ তার স্বাস্থ্যের প্রতি মহিলাদের তুলনায় কম মনোযোগী বা কম যত্নশীল হয়ে থাকেন। এছাড়াও পুরুষের ক্ষেত্রে কয়েকটি অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস বেশি দেখা যায় এবং সেই সাথে বিশেষ কিছু জটিল রোগে
প্রত্যেক মানুষ তার জীবনে কম বেশি মানসিক চাপের (Mental stress) সম্মুখীন হয়ে থাকে যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নানাবিধ শারীরিক, মানসিক ও আচরণগত সমস্যা সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মানসিক চাপ স্বাস্থ্যের জন্য