সামনেই আসছে কাঠফাটা গরমের গ্রীষ্মকাল। এসময় অসহ্য গরমে ঘামের সাথে শরীর হারায় আর্দ্রতা, শিকার হতে হয় ডিহাইড্রেশনের। রোজা আসতেও দেরী নেই বেশি। সারা দিনের রোজার শেষে পিপাসা মেটানোর সাথে সারাদিনের
ব্ল্যাক, গ্রিন, হোয়াইট, ওলোং, ম্যাচা চা (Matcha tea) ইত্যাদি সব চায়ের উৎস একটাই অর্থাৎ Camellia sinensis নামক চা গাছ। চা গাছ থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় চা তৈরি করা হয় যার উপর
লিভার (Liver) বা যকৃত হলো মানুষের শরীরের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি যার ওজন প্রায় ৩ পাউন্ড ১.৫ কেজি। লিভারকে মানব শরীরের বায়োকেমিক্যাল ল্যাবরেটরি নামে অভিহিত করা হয় যা শরীরের ৫০০ এর
একজন মানুষের শরীর সুস্থভাবে চলতে হলে প্রতিনিয়ত কিছু মিনারেল আবশ্যক। এইসব মিনারেলের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আয়রন। যে রক্তের প্রবাহের উপর পুরো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের স্বাভাবিকতা নির্ভর করে, সেই রক্ত
পরিমিত পরিমাণে উচ্চ কোকো সামগ্রী সহ ডার্ক চকোলেট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সরবরাহ করতে পারে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করতে পারে। তবে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে কেননা, এতে
সুমিষ্ট, সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফলের নাম হচ্ছে খেজুর। বহু বছর ধরেই চলছে খেজুরের চাষ। প্রধানত মরুভূমি অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি জন্মায় এই খেজুর। বাংলাদেশে বিশেষ করে রমজান মাসে ইফতারের
হলুদকে অনেক সময় মিরাক্কেল হার্ব বা অলৌকিক ভেষজ বলা হয়ে থাকে। হলুদ আমাদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত একটা মসলা। প্রতিদিনের রান্নায় হলুদ না ব্যবহার করলে রান্না অসম্পূর্ণ থেকে যায় এবং সঠিক
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। প্রোটিন অ্যামিনো অ্যাসিড নামক ক্ষুদ্র বিল্ডিং ব্লক দিয়ে তৈরি। এর মধ্যে নয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড শরীরের জন্য অপরিহার্য, যার অর্থ আমাদের দেহ এগুলো নিজে
একসময় পশুখাদ্য হিসেবে এর ব্যপক ব্যবহার থাকলেও, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যও পুষ্টিগুণে অনন্য এই ওটস। পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় ওটস বেশ উপরের দিকে থাকার মূল কারণ হচ্ছে, এতে থাকা প্রচুর পরিমাণের ফাইবার।
গাজর খেলে চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে কেন জানেন? কারণ, গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ (Vitamin A) রয়েছে যা চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ভিটামিন। চোখ ছাড়াও