স্বাস্থ্য (Health) বা সুস্থতা মানুষের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ আর সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর জীবনধারা। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই। (Risher, 2021) তবে রয়েছে কিছু কার্যকরী উপায় বা নির্দেশনা যা সুস্থ থাকতে সহায়তা করে।
এই অনুচ্ছেদে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার গুরুত্ব এবং সুবিধা বিষয়ক আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে কিভাবে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা পালন করা যায় সেই বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) দেওয়া নির্দেশনা সমূহ সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়াও এই অনুচ্ছেদের শেষের দিকে রয়েছে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (NHS) প্রদত্ত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের ৮ টি টিপস যা সুস্থ থাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
Table of Contents
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা কি? (What is healthy lifestyle?)
ব্যক্তি বিশেষে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা ভিন্নতর হয়ে থাকে। কারণ সব মানুষের চাহিদা বা ভালো থাকার মাপকাঠি একই রকম নয়। তবে সার্বিক ভাবে সুস্থতা বা ভালো থাকা বলতে শারীরিক ও মানসিক ভাবে রোগ মুক্ত থাকাকে বোঝানো হয়। আর সেই সাথে দীর্ঘজীবন (Longer lives) লাভ করা যা সকলেরই কাম্য।
স্বাস্থ্যকর জীবনধারার সাথে খাদ্যাভ্যাস, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা, ব্যায়াম, চিকিৎসা ব্যবস্থা, পেশা সহ জীবন যাপনের সব বিষয়গুলো সম্পর্কিত। অর্থাৎ প্রাত্যহিক জীবনের প্রায় সমস্ত কার্যকলাপ সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী করার মাধ্যমেই স্বাস্থ্যকর জীবনধারা সূচিত হয়ে থাকে।
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গুরুত্বপূর্ণ (Why a healthy lifestyle is important?)
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বা healthy lifestyle কেন প্রয়োজন? এর উত্তরে বলা যায় যে রোগমুক্ত ও সুস্থ জীবন এবং সেই সাথে দীর্ঘায়ু লাভ করতে চাইলে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
তেমনি ভাবে অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক রোগের সূচনা করে থাকে। যেমন: দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যাভ্যাসের অনিয়মের ফলে পরিপাকতন্ত্রের নানাবিধ রোগ হতে দেখা যায়। আবার অলস ও কর্মবিমুখ জীবন যাপনের দরুন হৃদরোগের (cardiovascular diseases) ঝুঁকি বেড়ে যায় ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যকর জীবনধারার গুরুত্ব (Importance of a healthy lifestyle)
শুরুতেই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে স্বাস্থ্যকর জীবনধারার সুবিধা কি? স্বাস্থ্যকর জীবনধারার অনেক গুলো সুবিধা রয়েছে যা নিচে তুলে ধরা হলো। (Risher, 2021)
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সার সহ নানাবিধ দীর্ঘমেয়াদী এবং জটিল রোগের ঝুঁকি কমায়
- হাসপাতালের সাথে যোগাযোগ কমে অর্থাৎ ডাক্তার দেখানো ও চিকিৎসা গ্রহণ সংক্রান্ত খরচ কমে যায়
- আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন (AHA) এর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অকালমৃত্যুর হার কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে (Risher, 2021)
এছাড়াও ব্যাপকভাবে বলতে গেলে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা পরিবেশের (Environment) জন্যও উপকারী হতে পারে। কারণ স্বাস্থ্যকর জীবনধারায় প্রক্রিয়াজাত খাবার বর্জন করা জরুরি। আর প্রক্রিয়াজাত খাবার তৈরি করতে বন উজাড় ও গ্রীন হাউস গ্যাস উৎপাদন হয় এবং সংরক্ষণের জন্য প্লাস্টিক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। (Risher, 2021)
কিভাবে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা পালন করা যায় (How to maintain a healthy lifestyle?)
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা সম্পর্কিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর দেওয়া নির্দেশনা সমূহ নিচে উল্লেখ্য করা হলো। (WHO, 2019)
- শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হলো খাবার। আর এই খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেনো খাবার হয় স্বাস্থ্যসম্মত ও সুষম এবং সেই সাথে খাবার গ্রহণ করতে হবে সঠিক সময়ে ও পরিমিত পরিমাণে। এই অনুচ্ছেদের শেষের দিকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার তালিকা সম্পর্কিত বিষদ আলোচনা করা হয়েছে।
- ধুমপান ফুসফুসের ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পুরুষের লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা (ED – Erection Dysfunction) সহ শরীরের নানাবিধ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর তাই ধুমপানের অভ্যাস পরিত্যাগ করা জরুরি ।
- মদ্যপানের ফলে লিভার সিরোসিস, ক্যান্সার সহ নানাবিধ মানসিক সমস্যা হতে পারে। আর তাই মদ্যপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে মদ্যপান বা অ্যালকোহল সেবনের কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই ।
- পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করলে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি ফ্যাট হিসেবে জমা হতে থাকে। আর যার দরুন পেটের চর্বি বেড়ে যাওয়া সহ অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা দেখা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য কায়িক পরিশ্রম অথবা ব্যায়াম করা জরুরি। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ।
- উচ্চ রক্তচাপকে নীরব ঘাতক ব্যাধি বলা হয়ে থাকে। কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক অবস্থায় তেমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয় না। আর তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করানো তথা প্রেশার মাপা উচিত। আর সেই সাথে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে ।
- চিকিৎসা গ্রহণের পূর্বে রোগ নির্ণয়ের (Diagnosis) জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা গ্রহণ করা না হলে রোগ ক্রমাগত জটিলতর হতে থাকে যা একসময়ে মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
এছাড়াও কিছু কিছু রোগের প্রতিরোধের জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো জরুরি।
যেমন: থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে বিবাহের পূর্বে ছেলে ও মেয়ে দুজনেরই রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
“আরো পড়ুন “থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসা, নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ”
- যে সমস্ত রোগের প্রতিরোধক হিসেবে টিকা (Vaccine) দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেই সমস্ত রোগের টিকা নিতে হবে। যেমন: বর্তমান সময়ে করোনা প্রতিরোধে কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহণ করা জরুরি। এছাড়াও মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধে ১১ থেকে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে HPV (Human Papilloma Virus) ভ্যাকসিন গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে। আর শিশুদের জন্য রয়েছে জন্মের পর থেকে ছয়টি টিকা যা সঠিক সময়ে গ্রহণ করা উচিত।
- বৈধ সম্পর্ক ও নিরাপদ যৌন সঙ্গম করতে হবে। অবৈধ এবং একাধিক যৌন সম্পর্কের কারণে নানাবিধ জটিলতর যৌন রোগের (STDs – Sexually transmitted diseases) সংক্রমণ হতে পারে। যেমন: এইডস (AIDS), HPV সংক্রমণ, গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি।
- সংক্রামক রোগের (ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা, কোভিড-১৯) হাত থেকে বাঁচতে হলে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যেমন: হাঁচি ও কাশি দেওয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল ব্যবহার করতে হবে। অথবা হাতের কনুই দিয়ে মুখ ঢেকে নিতে হবে।
- মশাবাহিত রোগ যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, গোদ রোগ (Lymphatic filariasis) ইত্যাদি রোগের হাত থেকে বাঁচতে মশারি খাটিয়ে ঘুমাতে হবে (এমনকি দিনের বেলায়ও) । এছাড়াও মশার বংশবিস্তার রোধে যেখানে সেখানে যেনো পানি জমে না থাকে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- পানির অপর নাম জীবন নয় বরং বিশুদ্ধ পানির (Safe water) অপর নাম জীবন।
দূষিত পানি পান করার ফলে ডায়রিয়া, কলেরা ও টাইফয়েড সহ নানাবিধ পানিবাহিত রোগ হতে পারে।
আর তাই পানি ফুটিয়ে বা ফিল্টার করে অথবা নিরাপদ টিউবওয়েলের পানি পান করতে হবে।
- শিশুর জন্মের পর থেকে ২ বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। মায়ের বুকের দুধ শিশুর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী ও স্বাস্থ্যসম্মত। আর সেই সাথে শিশুকে বুকের দুধ পান করানো হলে তাতে করে মায়ের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
- বর্তমান সময়ে এন্টি-বায়োটিক রেজিস্ট্যান্স মানব স্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আর তাই এই সমস্যা প্রতিরোধে অযাচিত ভাবে ওষুধের ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
বিশেষত চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এন্টি-বায়োটিক ওষুধ সেবন করা যাবে না।
প্রয়োজনেরবাইরেঅতিরিক্তওষুধখেলেকি মারাত্মক ক্ষতিহয়- জানুন বিস্তারিত
- যথাযথ নিয়ম মেনে খাবার তৈরি করতে হবে।
খাবার তৈরির পূর্বশর্ত হলো পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা আর সেই সাথে খাবার ভালো ভাবে সিদ্ধ হয় এমন ভাবে রান্না করতে হবে।
অর্ধ সিদ্ধ খাবারের মধ্যে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে। এছাড়াও খাবারে অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা (Personal Hygiene) মেনে চলতে হবে। খাওয়ার পূর্বে ও টয়লেট থেকে ফেরার পর ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
- মানসিক রোগের প্রতিকারে লজ্জা কাটিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। আর প্রতিরোধের জন্য বিশেষত বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন দূর করতে পরিবার ও বন্ধুদের সাথে আন্তরিক ভাবে মিশতে হবে।
- যেকোন সড়ক দূর্ঘটনা এড়াতে ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।
সুস্থ থাকার জন্য খাবার তালিকা
সুস্থ থাকার জন্য শরীরের চাহিদা অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করতে হবে। সাধারণত একজন পুরুষের জন্য দৈনিক ২৫০০ ক্যালরি এবং একজন মহিলার জন্য ২০০০ ক্যালরির প্রয়োজন হয়ে থাকে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণের ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (NHS) প্রদত্ত নির্দেশনা সমূহ নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো। (NHS, 2019)
১। অধিক পরিমাণে আঁশযুক্ত (fibre) শর্করা জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন: আলু, রুটি, বাদামী চালের ভাত, পাস্তা, শস্যদানা ইত্যাদি
২। প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে। বিশেষত সিজনাল ফল (Seasonal fruits) যেমন গ্রীষ্মকালে আম, কাঁঠাল, লিচু, তরমুজ, আনারস এবং শীতকালে কমলা, লেবু, আমলকি ইত্যাদি ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
৩। খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্র্যান্স ফ্যাট যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এছাড়াও চিনি খাওয়া পরিহার করতে হবে কারণ চিনিকে সাদা বিষ (White poison) বলা হয়
৪। প্রাণীজ আমিষ হিসেবে মাংসের পরিবর্তে বেশি বেশি পরিমাণে মাছ খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কারণ মাছে রয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফ্যাট ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড
৫। খাবারের সাথে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য দৈনিক সর্বোচ্চ খাবার লবণ গ্রহণের মাত্রা ৬ গ্রাম
৬। খাবার গ্রহণের ফলে শরীরে যেন অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালরি জমা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। অর্থাৎ পরিমিত মাত্রায় খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং সেই সাথে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে
৭। পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। দৈনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করার নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে। তবে কোমল পানীয় (Carbonated beverages) পান করা স্বাস্থ্যসম্মত নয়
৮। অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সকালের খাবার (Breakfast) বর্জন করে থাকেন কিন্তু ইহা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর তাই সকালের খাবার সঠিক সময়ে খাওয়া উচিত তবে অবশ্যই পরিমাণমত
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা (Healthy lifestyle) সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় একটি বিষয়।
আর তাই উপরে উল্লেখিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও NHS এর দেওয়া বিজ্ঞানভিত্তিক ও কার্যকরী পদ্ধতি সমূহ পালনে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
তবে একবারে সব গুলো নিয়ম মেনে চলা সম্ভবপর না হলে বরং ধীরে ধীরে শুরু করা যেতে পারে।
References
NHS. (2019, April 12). 8 tips for healthy eating. Retrieved from National Health Service of UK: nhs.uk/live-well/eat-well/eight-tips-for-healthy-eating/
Risher, B. (2021, January 06). Healthy Lifestyle Benefits: 5 Tips for Living Your Strongest, Healthiest Life Yet. Retrieved from Healthline: healthline.com/health/fitness-nutrition/healthy-lifestyle-benefits
WHO. (2019, December 31). 20 health tips for 2020. Retrieved from World Health Organization: who.int/philippines/news/feature-stories/detail/20-health-tips-for-2020
Last Updated on April 15, 2023
Leave A Comment