বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ একটি কমন সমস্যা। মদ্যপানের অভ্যাস, অতিরিক্ত কাজের চাপ এবং জন্ম বিরতিকরণ ট্যাবলেট সেবন করলে এই সমস্যা হতে পারে। সাধারণত রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর চেয়ে বেড়ে গেলে বলা হয় হাই ব্লাড প্রেশার এবং ১২০/৮০ এর নিচে নেমে গেলে বলা হয় লো ব্লাড প্রেশার।

উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ বা উপসর্গ নেই, তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাথাব্যথা, অতিরিক্ত ঘুমের প্রবণতা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ একটি জটিল সমস্যা, যদি সঠিক ভাবে চিকিৎসা করা না হয় তাহলে হার্ট অ্যাটাক, সেরেব্রাল অ্যাটাক বা স্ট্রোক এবং কিডনি ফেইলরও হতে পারে।

বর্তমানে ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বিভিন্ন ওষুধ পাওয়া যায়। নিয়ম করে ওষুধ খেলে এবং সেই সাথে স্বাভাবিক জীবনযাপন করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

আবার কিছু যাদুকরী প্রাকৃতিক খাবার রয়েছে যেগুলো নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে যেতে পারে। আসুন দেখা যাক কোন কোন ম্যাজিক খাবার গুলো খেলে উচ্চ রক্তচাপ ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে-

উচ্চ রক্তচাপ কমানোর খাবার সমূহ

১. পাতিলেবু 

পাতিলেবু

পাতিলেবু একটি সহজলভ্য খাবার। আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতেই পাতিলেবু রয়েছে। এটি আমরা নিয়মিত  ভাতের সাথে খাই অথবা তরকারির স্বাদ বৃদ্ধিতে ব্যবহার করে থাকি। পাতিলেবু রক্তনালীর কাঠিন্যকে দূর করে এবং রক্তনালীকে নমনীয় রাখে। যার ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।

এছাড়াও নিয়মিত লেবু, লেবুর রস, কমলা ও আঙ্গুর খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। সেই সাথে এই সমস্ত ফলে বিদ্যমান সাইট্রিক এসিড, খনিজ উপাদান এবং প্রাকৃতিক গুণাগুণ হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। তবে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ সেবন করছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য আঙ্গুর ও আঙ্গুরের জুস সেবনে ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া ঘটতে পারে। আর তাই ওষুধের পাশাপাশি নিয়মিত আঙ্গুর খাওয়ার ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। (Kubala, 2021)

২. শাক

বিভিন্ন ধরনের শাক বাজারে খুব সহজেই পাওয়া যায় অথবা বাড়ির আশেপাশে এবং ফুলের টবেও চাষ করা যায়। শাকে থাকা বিভিন্ন কেমিক্যাল উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হার্টের চারপাশের মাসেল কে রিলাক্স করে রক্ত চলাচল খুব স্বাভাবিক রাখে। শাকপাতা স্ট্রেস হরমোনের উৎপাদন কমায়। এতে রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রতিদিন কোনো না কোনো শাকপাতা খেতে পারেন। ধনেপাতাও এর মধ্যে অন্যতম। ধনেপাতা ভর্তা করে খেতে পারেন। প্রতিদিন সুস্থ থাকার জন্য অন্তত দুই বেলা খাবারের সাথে শাকসবজি রাখুন। (Leonard, 2020)

৩. তরমুজ এর বিচী

গরম কালে অনেকেরই প্রিয় ফল তরমুজ। প্রচণ্ড গরমে এক গ্লাস ঠাণ্ডা তরমুজ এর জুস আমাদের প্রশান্তি এনে দিতে পারে। তরমুজ এর বিচি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কেননা এর বিচীতে আছে কিউকারবসিট্রিন নামক এক ধরনের উপাদান যা রক্তনালীকে প্রশস্ত করে রক্ত চলাচল সহজ করে এবং এটি কিডনির কাজকেও সহজ করে দেয়।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমানোর আগে সমপরিমাণ তরমুজ এর বিচির গুঁড়া এবং পোস্তদানা মিশিয়ে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে। এছাড়াও ২ চামচ তরমুজ এর শুকনো বিচির গুঁড়া, ১ কাপ গরম পানিতে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সেই পানি পান করতে পারেন। প্রতিদিন ২ বেলা নিয়ম করে এই পানীয় পান করলে ২ মাস এর মধ্যে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়।

৪. কুমড়োর বিচি

কুমড়োর বিচি (Pumpkin seeds) আকারে ছোট হলেও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে। সেই সাথে কুমড়োর বিচিতে arginine নামক একটি বিশেষ উপাদান রয়েছে যা রক্তনালীর নমনীয়তা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয়।

এছাড়াও কুমড়োর বিচির তেল (pumpkin seed oil) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ২৩ জন মহিলার উপর একটি গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে প্রতিদিন ৩ গ্রাম পরিমাণে কুমড়ো বিচির তেল ৬ সপ্তাহ খাওয়ার ফলে উল্লেখযোগ্য হারে উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। (Kubala, 2021)

৫. কলা

Banana

কলা পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। সকালে নাস্তার সাথে আমরা অনেকেই কলা খেতে পছন্দ করি। একটি কলায় ৪৫০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। অধিক পরিমাণ পটাশিয়াম থাকার কারণে এটি শরীরে সোডিয়াম এর প্রভাব কমায়। প্রতিদিন ১ থেকে ২ টি কলা খেলে রক্তচাপ ধীরে ধীরে কমে যায়। এছাড়াও শুকনো অ্যাঁপ্রিকট, কিসমিস, কমলার জুস, ধুন্দল, পালংশাক ইত্যাদি খাবার গুলো রক্তচাপ কমানোর জন্য যথেষ্ট উপকারী।

৬. রসুন

রসুন আমাদের নিত্য-প্রয়োজনীয় একটি মশলা। বাঙ্গালীরা প্রায় সব রান্নাতে রসুন ব্যবহার করে থাকে। রসুন ধমনী ও শিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল গলিয়ে দিতে সাহায্য করে এবং শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড ও হাইড্রোজেন সালফাইড এর উৎপাদন বাড়ায়। এটি রক্তের প্রবাহ বাড়ানো ও ব্লাড প্রেশার কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

চার চামচ পানির সাথে ৬ ফোঁটা রসুন এর রস মিশিয়ে দিনে ২ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়।

৭. পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজ আমাদের সবার বাড়িতেই হাতের কাছেই থাকে। আমরা রান্নায় পেঁয়াজ ব্যবহার করি, এছাড়া পেঁয়াজ এর রস তেলের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল পড়াও কমে যায়।

পেঁয়াজের রসে আরো রয়েছে Anti-oxidant যা রক্তচাপ কে কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন একটি অথবা হাফ চামচ পেঁয়াজ এর রসের সাথে হাফ চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করবে।

৮. ডাবের পানি

ডাবকে বলা হয় প্রাকৃতিক জুস আর এই প্রাকৃতিক জুসই আপনার ত্বক সুন্দর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি ডাবের পানি স্বাস্থ্য রক্ষার জন্যও বিশেষ উপকারী। গরমের দিনে পানিস্বল্পতা দূর করার জন্য ডাবের পানি পান করা হয় । ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন সি ও অন্যান্য নিউট্রিয়েন্টস্ যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।

৯. মেথি বীজ

মেথি বীজের সাথে আমরা কম বেশী সবাই পরিচিত। বাড়ির পাশের দোকানেই আমরা পেতে পারি মেথি বীজ। মেথি বীজে রয়েছে পটাশিয়াম এবং আঁশ যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ বার মেথি বীজ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ২ চামচ মেথি বীজকে ৩-৪ মিনিট পানিতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে খালি পেটে খেতে হবে।

১০. মধু

মধু

মধু শুধুমাত্র একটি উপকারী খাদ্য নয়, পন্য এবং ঔষধও বটে। জন্মের পর বাচ্চাদেরকে নানী দাদীরা মুখে মধু দেয়নি এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন বা নেই বললেই চলে। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে, মিষ্টি হিসেবে, এবং চিকিৎসার উপকরণ হিসাবে মধুর ব্যবহার করে আসছে। আমাদের শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অতুলনীয়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চামচ মধুর সাথে সমপরিমাণ আদার রস এবং ২ চামচ জিরার গুঁড়া মিশিয়ে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ উপকারী ভূমিকা রাখে।

১১. লাল মরিচ

প্রিয় খাবারের মধ্যে বাঙালিদের অনেকেই ভাজা শুকনো মরিচ বা লাল মরিচের কথা উল্লেখ করেন। পোড়া মরিচ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে সেটা দিয়ে ভাত, আহা! নির্ঘাত আপনার জিভে জল! কেউ একটু ডিম ভেজে নেবেন, কেউ মাছ, কেউ আবার ঘি ভাতে পোড়া মরিচ নেবেন!

লাল মরিচ প্লাটিলেট কে একসাথে জমাট বাঁধতে বাঁধা দেয় যার ফলে রক্ত স্বাভাবিক ভাবে চলাচল করতে পারে। লাল মরিচ আমরা সালাদ বা অন্যান্য খাবারের সাথেও খেতে পারি।

১২. গাজর

একথা প্রায় সবারই জানা যে গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। তবে এর বাইরেও গাজরের মধ্যে এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে (chlorogenic, p-coumaric, caffeic acids ইত্যাদি) যা প্রদাহ নাশক এবং রক্তনালীকে নমনীয় করার মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

গাজর কাঁচা অবস্থায় সালাদ এবং তরকারিতে সবজি হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়। কোন পদ্ধতিতে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকারিতা পাওয়া যাবে এই প্রশ্নের উত্তরে হেলথ এক্সপার্টদের মতামত হলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গাজর কাঁচা অবস্থায় খাওয়া উত্তম। ৪০ থেকে ৫৯ বছর বয়স্ক ২১৯৫ জন মানুষের উপর গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে যে কাঁচা গাজর নিয়মিত খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ অনেকটাই কমে গেছে। আপনি চাইলে গাজর ব্লেন্ডারে পিষে জুস বানিয়ে খেতে পারেন যা থেকে কাঁচা গাজরের মতোই উপকারিতা পাওয়া সম্ভব। (Kubala, 2021)

১৩. টমেটো

টমেটো বহুল জনপ্রিয় একটি সবজি যা সালাদ, তরকারি এবং সস বানিয়ে খাওয়া যায়। টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও এর মধ্যে lycopene নামক একটি বিশেষ উপাদান রয়েছে যা হার্ট ভালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে নিয়মিত টমেটো খাওয়ার ফলে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে যায়। (Kubala, 2021)

টমেটো তরকারি রান্না করে খাওয়ার চেয়ে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া উত্তম। কারণ প্রাকৃতিক উপাদান (যেমনঃ lycopene) আগুনের তাপে নষ্ট হয়ে যেতে থাকে। আবার টমেটোর সস খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করতে পারলেও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে না। কারণ সসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকে আর লবণে বিদ্যমান সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।

১৪. কাঠবাদাম

কাঠবাদাম

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL- low density lipoprotein) এর পরিমাণ বেড়ে গেলে হার্টের রোগের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষত তা উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।‌ তবে আশার কথা হলো এই যে গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ৪০ গ্রাম পরিমাণ কাঠবাদাম (Almonds) খাওয়ার ফলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। সেই সাথে ভালো কোলেস্টেরল (HDL- high density lipoprotein) এর পরিমাণ বাড়তে থাকে যা হার্টের জন্য উপকারী। এছাড়াও কাঠবাদাম থেকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। (Leech, 2018)

১৫. মাছ

মাছ একটি আমিষ জাতীয় খাবার যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটও রয়েছে। অনেকের ধারণা যে ফ্যাট উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। এই কথা একদম সত্য তবে সব ফ্যাট খারাপ নয়। বরং মাছের মধ্যে যে ফ্যাট রয়েছে (ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড) তা হার্টের জন্য উপকারী ভূমিকা পালন করে। আর তাই প্রাণীজ আমিষ হিসেবে নিশ্চিন্তে মাছ খেতে পারেন। তবে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্র্যান্স ফ্যাট রয়েছে এমন খাবার বর্জন করতে হবে।

স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্র্যান্স ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার কোন গুলো তা জানতে এই অনুচ্ছেদটি পড়ুন।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কি কি খাওয়া যাবে না?

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কি কি খাওয়া যাবে না?

  • ধুমপান (Smoking) ও মদ্যপানের অভ্যাস পরিত্যাগ করা জরুরি
  • খাওয়ার সময় অতিরিক্ত লবণ নেওয়া যাবে না। কারণ লবণে রয়েছে সোডিয়াম যা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়
  • কফি পানের অভ্যাস সীমিত করতে হবে
  • অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড ও প্রক্রিজাত খাবার বর্জন করতে হবে
  • এছাড়াও শরীরের ওজন বেশি এমন ব্যক্তিদের জন্য কম ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে

উল্লেখিত ম্যাজিক ফুলগুলো চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলার পাশাপাশি খেতে থাকুন। তবে মনে রাখবেন হাই ব্লাড প্রেশার থাকলে নিয়মিত প্রেশার মেপে দেখা উচিত এবং সেই সাথে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে ওষুধ সেবন করতে হবে। এছাড়াও প্রেশার কমে গেলেই নিজে নিজে ওষুধ বন্ধ করে বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনবেন না।

 

References

Kubala, J. (2021, 12 14). the 17 Best Foods for High Blood Pressure. From healthline: https://www.healthline.com/nutrition/foods-high-blood-pressure

Leech, J. (2018, september 06). 9 Evidence-Based Health Benefits of Almonds. From healthline: https://www.healthline.com/nutrition/9-proven-benefits-of-almonds

Leonard, J. (2020, 01 02). Fifteen good foods for high blood pressure. From medical news today: https://www.medicalnewstoday.com/articles/322284

 

 

Last Updated on April 27, 2023