Table of Contents
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায়
উচ্চ রক্তচাপ কি, কমানোর উপায় জেনে রাখা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ, উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার (Hypertension) একটি নীরব ঘাতক ব্যাধি যা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে আপনার জীবনে বিরাট অঘটন ঘটে যেতে পারে যেকোন সময়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সারা বিশ্বে ১১৩ কোটিরও অধিক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত যা অকাল মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত। (WHO, 2021) তবে সচেতনতা ও নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপনের মাধ্যমে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় । এই অনুচ্ছেদে হাই প্রেসার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, কারণ ও লক্ষণ সহ হাই প্রেসার কমানোর উপায় সমূহ আলোচনা করা হয়েছে যা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী ।
রক্তচাপ কাকে বলে?
হৃদপিন্ডের সংকোচন এর ফলে রক্ত ধমনীর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় রক্ত নালীতে (ধমনীর গাত্রে) যে চাপ সৃষ্টি করে তাকেই রক্ত চাপ (Blood Pressure) বলে । সাধারণত রক্তনালীতে দইু ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়ে থাকে । সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ । সিস্টোলিক ১২০ mmHg এবং ডায়াস্টোলিক ৮০ mmHg পর্যন্ত স্বাভাবিক হিসেবে পরিগণিত হয় এবং একে ১২০/৮০ mmHg আকারে লেখা হয়ে থাকে।
প্রেসার লেভেল কত হলে তা উচ্চ রক্তচাপ?
সিস্টোলিক অথবা, ডায়াস্টোলিক অথবা উভয় রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়াকেই হাই প্রেসার বা, উচ্চ রক্তচাপ (High Blood Pressure) বলে অভিহিত করা হয় ।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এর নির্দেশনা অনুযায়ী ১৩০-১৩৯ mmHg সিস্টোলিক এবং ৮০-৮৯ mmHg ডায়াস্টোলিক চাপকে প্রথম স্তরের উচ্চ রক্তচাপ বলে আখ্যায়িত করা হয। নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে এই পর্যায়ে সুস্থ্য থাকা যায় ।
১৪০ বা তার বেশি সিস্টোলিক এবং ৯০ বা তার বেশি ডায়াস্টোলিক চাপকে দ্বিতীয় স্তরের উচ্চ রক্তচাপ বলা হয় । এ পর্যায়ে রোগ নির্ণয়, সঠিক চিকিৎসা ও নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হবে । সেই সঙ্গে অবশ্যই নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন করতে হবে ।
যদি কারও ব্লাড প্রেশার হঠাৎ বেড়ে ১৮০/১২০ mmHg বা তার অধিক হয় তবে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অসাড় অনুভূতি ও কথা বলতে অসুবিধা বোধ শুরু করে । এই অবস্থাকে হাইপারটেনসিব ক্রাইসিস (Hypertensive crisis) বলা হয় যেখানে জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
উচ্চ রক্তচাপের জন্য দায়ী কোন গ্রন্থি?
উচ্চ রক্তচাপের জন্য দায়ী গ্রন্থি হচ্ছে অ্যাড্রিনাল (Adrenal Gland) গ্রন্থি । (Hall, 2016) এই গ্রন্থটি কিডনির উপরে অবস্থিত যা শরীরের পানি ও লবণের (সোডিয়াম) ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করে । মানসিক চাপ ও উত্তেজনার ফলে শরীরের অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি উদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে এবং সেখান থেকে অ্যালডোস্টেরন (Aldosterone) নামে বিশেষ এক প্রকার জৈব রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরিত হয় । অতিমাত্রায় অ্যালডোস্টেরন ক্ষরণের ফলে রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায় যা উচ্চ রক্তচাপের দিকে নিয়ে যায় ।
অন্যান্য আরো কতিপয় কারণ সমূহ:
- অতিরিক্ত খাবার লবণ গ্রহণ
- অলস জীবন যাপন ও স্থূলতা
- চর্বিজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া
- ডায়াবেটিস
- ধুমপান ও মদ্যপান
- এছাড়াও বংশগত প্রবণতা থাকে ।
হাই প্রেসার এর লক্ষণ (Symptoms of Hypertension)
অধিকাংশ সময়ই হাই প্রেসার এর কোনো প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায় না যার জন্য এই রোগকে ‘নীরব ঘাতক’ ব্যাধি বলা হয় । লক্ষণ ছাড়াই নীরবে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ (যেমন—হৃৎপিণ্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক ও চোখ) কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে যা এ রোগের সবচেয়ে ভীতিকর দিক । মাধ্যমিক পর্যায়ে যে সমস্ত চিহ্ন ও লক্ষণাবলী দেখা দেয় তা নিম্নরূপঃ
- মাথাব্যথা ও মাথা ঘোরা
- শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যথা
- অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
- বুক ধড়ফড় করা
- কানের মধ্যে শব্দ করা
- দৃষ্টি সম্পর্কিত সমস্যা
- নাক থেকে রক্তপাত ইত্যাদি ।
হাই প্রেসার কমানোর উপায় কি?
রোগ নির্ণয় ও নিয়মিত ঔষধ সেবনের পাশাপাশি নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমে এ রোগ নিয়েও সুস্থ থাকা যায়। অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ হার্ট অ্যাটাক ও মস্তিষ্কে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন ও নিম্ন লিখিত উপায় সমূহ অবলম্বন করে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে । উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো ।
উচ্চ রক্তচাপের ঔষধ
সাধারণত উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় আলফা ব্লকার যেমন: terazosin and prazosin; এবং বিটা ব্লকার যেমন metoprolol, atenolol, labetalol ইত্যাদি সহ আরো নানাবিধ ওষুধ ব্যবহৃত হয়। ডায়বেটিস বা কিডনীর রুগীদের ক্ষেত্রে একাধিক ওষুধের প্রয়োজন হয় । তবে সকল ক্ষেত্রেই অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে । চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত নিজে নিজে কোন ওষুধ সেবন করা অথবা চিকিৎসক নির্দেশিত ওষুধ বন্ধ করা যাবে না ।
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
ওষুধ সেবনের পাশাপাশি কতিপয় প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কমানোর প্রাকৃতিক উপায় সমূহ নিম্নরূপ।
- প্রথমেই আসবে নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপনের কথা । দেহঘড়ি (Biological Clock) সঠিক ও সুন্দর ছন্দে পরিচালিত হওয়া সুস্থ জীবন যাপনের প্রধান শর্ত ।
- পরিমিত (দৈনিক ৭–৯ ঘন্টা) মাত্রায় ঘুম অত্যাবশ্যক । প্রতিদিন রাতে একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করতে হবে ।
- অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার গ্রহণ করতে হবে । খাবারে লবণের (Nacl) পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে । কেননা সোডিয়াম (Na) রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় ।
- অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য চর্বি জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব বর্জন করতে হবে । আর সেই সাথে আঁশযুক্ত খাবার (সবজি ও ফলমূল) বেশি বেশি খেতে হবে।
- কায়িক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করতে হবে যা রক্তনালীর নমনীয়তা বৃদ্ধি করে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা রাখে । উপরন্তু পরিশ্রম ও ব্যায়াম শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে।
- ধুমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে । ধুমপান রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের (HDL) পরিমাণ কমিয়ে দেয় । মদ্যপান হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণের ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়।
- যতটা সম্ভব মানসিক চাপ কমাতে হবে । সেই সাথে সর্বদা হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করতে হবে । হাসির ফলে মস্তিষ্কে এনডরফিন (endorphins) নামক বিশেষ একপ্রকার রাসায়নিক উপাদানের ক্ষরণ হয় যা রক্তনালীর নমনীয়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে পারে ।
- নিয়মিত ব্লাড প্রেশার মেপে দেখতে হবে এবং সেই অনুযায়ী প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ ও ওষুধ গ্রহণ করতে হবে ।
- স্প্যানিশ এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রক্তচাপের ওষুধ রাতের বেলা সেবন করা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অর্ধেক পর্যন্ত কমিয়ে দেয় । এইজন্য বিশেষজ্ঞরা ঘুমনোর সময় ওষুধ খাবার পরামর্শ দেন।
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ঘরোয়া উপায়
কতিপয় ঘরোয়া উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে বিশেষ উপকার হয়ে থাকে যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো। (Debra Fulghum Bruce, 2021)
- বাইরের খাবার বিশেষত ফাস্টফুড, বার্গার, পিৎজা, বিরিয়ানী ইত্যাদি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে ও রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) এর মাত্রা বাড়ায় । সেই সাথে প্রক্রিয়া জাত খাবার যেমন চিপস, কৌটায় সংরক্ষিত ফল, মাছ ও মাংস বর্জন করতে হবে । প্রক্রিয়া জাত খাবারে লবণের পরিমাণ বেশি থাকে যা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় ।
- যতটা সম্ভব ঘরে বানানো খাবার গ্রহণ করতে হবে । মসলা ও লবণের পরিমাণ পরিমিত করে অবশ্যই স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে খাবার তৈরি করতে হবে ।
- লাল মাংস, চর্বি ও মুরগির চামড়া খাওয়া নিষেধ কেননা এই সব খাবার শরীরের ওজন বৃদ্ধি ও রক্তে কোলেস্টেরল (LDL) এর মাত্রা বাড়ায়।
- প্রাণীজ আমিষ হিসেবে মাছ খাওয়া যাবে । মাছে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড (omega-3 fats) যা হৃদপিন্ডের (cardioprotective) জন্য অত্যন্ত উপকারী ।
- পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে । তাই পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন কলা, মিষ্টি আলু, টমেটো, শশা, বাদাম, ইত্যাদি বেশি বেশি করে খেতে হবে ।
- কফি পানের অভ্যাস সীমিত করতে হবে । কফি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় এবং অনিদ্রার কারণ হতে পারে । গ্রীন টি পান করা যেতে পারে তবে অবশ্যই সেটা রাতে ঘুমানোর আগে নয়।
- রসুন, কালোজিরা, লেবু, মধু ইত্যাদি প্রাকৃতিক খাবার হৃদপিন্ডের ক্রিয়াকে সুস্থিত রাখতে পারে বলে মনে করেন আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ শাস্ত্রবিদ গণ।
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ব্যায়াম
ব্যায়াম (exercise) সুস্থ্য জীবন যাপনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয় । ব্যায়ামের ফলে শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। তদুপরি ব্যায়াম হৃদপিন্ডের পেশী ও রক্তনালীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে সহায়তা করে । উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ব্যায়াম সমূহ নিম্নরূপঃ
হাঁটা: হাঁটাহাঁটি একটি উৎকৃষ্ট মানের ব্যায়াম যা হৃদপিন্ডের (Heart) ক্রিয়াকলাপ কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। হাঁটাহাঁটির জন্য সকাল বেলা সবচেয়ে উপযুক্ত সময় ।
দৌড়: দৌড়াদৌড়ির ফলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা যায় । সেই সাথে দৌড় হৃদপেশীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সাঁতার: সাঁতার শুধু হৃদপেশীই নয়, বরং সেই সাথে ফুসফুসের কর্মক্ষমতাও (vital capacity) বৃদ্ধি করে।
সিঁড়ি বেয়ে উঠাঃ উপরতলায় উঠার সময়ে লিফট ব্যবহারের পরিবর্তে সিঁড়ি বেয়ে উঠা উত্তম । কেননা, এটিও একটি উৎকৃষ্ট প্রকৃতির ব্যায়াম ।
যোগ ব্যায়াম (Yoga): নিয়মিত যোগাসন বা Yoga ব্যায়াম করার ফলে মানসিক প্রশান্তি লাভ হয় এবং রক্তচাপ কে সুস্থিত রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে ।
নিরাপদ ও কার্যকরী ব্যায়ামের জন্য কিছু নির্দেশনা ও সতর্কতাবলী সমুহ নিম্নরূপ
- ব্যায়ামের ৫/১০ মিনিট পূর্বে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে ।
- ভরাপেটে ব্যায়াম করা যাবে না।
- একনাগাড়ে বেশিক্ষণ ধরে ব্যায়াম করা যাবে না।
- ব্যায়ামের পরে বিশ্রাম নিতে হবে।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
হঠাৎ ব্লাড প্রেসার বেড়ে গেলে মাথা, অস্থিরতা ও চোখে ঝাপসা দেখা সহ নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয় । এ অবস্থায় ব্লাড প্রেসার দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না হলে তা শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংগকে (মস্তিষ্ক, কিডনি, চোখ ইত্যাদি) ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে । দ্রুত নিয়ন্ত্রণের জন্য অবশ্যই জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া তথা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে ।
তবে ততক্ষনে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে মাথায় ঠান্ডা পানি দেওয়া যেতে পারে । সেই সাথে প্রচলিত দেখা যায় যে, রোগীকে তেঁতুল খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয়ে থাকে যা কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে । তেঁতুলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম আছে আর পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা রাখে ।
উচ্চ রক্তচাপ একটি বহুল পরিচিত এবং জীবন ঘনিষ্ঠ সমস্যা। সচেতনতা, নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের ফলে এই রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায় সমুহ যথাযথ ভাবে মেনে চলা ও নিয়মিত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়ার মাধ্যমে সুস্থ্য জীবন যাপন এবং এ সমস্যার ফলে শারীরিক ঝুঁকিও কমিয়ে আনা সম্ভবপর হবে।
References
WHO: Hypertension. Retrieved from WHO
Understanding Blood Pressure Readings: heart.org
Last Updated on May 29, 2023
Leave A Comment